নিজস্ব প্রতিবেদক:
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ ১ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার রাজধানীর ডিপিডিসির আওতাভুক্ত বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর বিষয়ে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত নেবে ।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, রাজধানীর অধিকাংশ জায়গায় ভূগর্ভস্থ করে বিদ্যুৎ বিতরণ করা হবে। আগামী ২ থেকে ৩ বছরের মধ্যে ধানমন্ডির বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা সম্পূর্ন আন্ডারগ্রাউন্ড করা হবে। আর ৫থেকে৬ বছরের মধ্যে রাজধানী ঢাকার বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার বড় অংশ আন্ডারগ্রাউন্ড করা হবে।
নসরুল হামিদ বলেন, জ্বালানি সরবরাহ বাড়াতে ইতোমধ্যেই ব্রুনাই, কাতার ও সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে। আগামী বছরেও যেন লোডশেডিং না হয় সরকার সেই চেষ্টা করছে। আশা করছি লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে।
তবে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার যে প্রভাব সেটা অস্বীকার করার উপায় নেই। এর মধ্যেও আমরা জনভোগান্তি কমাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো।
পাইকারি পর্যায়ে ইউনিট প্রতি বিদ্যুতের দর ছিলো ৫ টাকা ১৭ পয়সা, এখন যা বেড়ে হয়েছে ৬ টাকা ২০ পয়সা। এ দফায় প্রতি ইউনিটে পাইকারি পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ছে ১ টাকা ৩ পয়সা করে।